র্যার ১১ র অরিরিক্ত পুলিশ সুপার মো:আলেপ উদ্দিন বলেছেন, আইএস বা জঙ্গী সৃষ্টির প্রধান কারিগর হচ্ছে পশ্চিমারা। তারা নিজ স্বার্থ রক্ষ্যার ও মুসলমানদের মধ্যে বেদাবেত সৃষ্টি কতে জঙ্গী সৃষ্টি করেছে। তারা বিভিন্ন নামে জঙ্গি সৃষ্টি করছে। এ থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে।ইসলাম কখনো ভুল শিক্ষা দেয়না।আমাদের সঠিক ভাবে কোরআন পড়তে হবে।সঠিক বেক্ষ্যা যানতে হবে। তাহলেই সমাজে বা দেশে কোন জঙ্গী সৃষ্টি হবেনা। রোববার রাত ৯ টায় সিদ্ধিরগঞ্জ নাসিক ৬নং ওয়ার্ডে নারায়ণগঞ্জ জেলা বঙ্গবন্ধু ফাউেন্ডেশন উদ্যোগে আলোচিত সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, ও মাদক নির্মূলে সংস্কৃতি হউক হাতিয়া এবং বীর মুক্তিযোদ্ধারের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জেলা বঙ্গবন্ধু ফাউেন্ডেশনের সভাপতি আলহাজ্ব সিরাজুল ইসলাম মন্ডলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে উদ্ধোধক ছিলেন, জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মেহেদি ইমরান সিদ্দিকি, জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য সাদেকুর রহমান, মজিবুর রহমান মন্ডল,মহানগর ত্রাণ ও সমাজ কল্যান সম্পাদক কাজী আতাউর রহমান, নাসিক সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর মনোয়রা বেগম, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড ইউনিটের কমান্ড বীরমুক্তিযোদ্ধা শাজাহান ভুঁইয়া জুলহাস, ব্যবসায়ী সাইদুল ইসলাম মন্ডল,পুলি আক্তার প্রমূখ।
তিনি আরো বলেন,পৃথিবীতে বিভিন্ন জাতি থাকতে পারেন। তাই বলে কি পিছন থেকে কাউকে হত্যা করা হবে। এটা হতে পারেনা। এটা ইসলামে নাই। জঙ্গীরা ইসলামের বেদাবেত সৃষ্টি করেছে।তারা মিথ্যা ,ফালতু দারনা কিছু পদভুষ্ঠ ব্যাক্তিকে তাদের কাছে আনছে। তিনি আরো বলেন,পৃথিবীতে কোন দিন জঙ্গি থাকতো না। যদি মানুষ তার প্রেমিককে ভালোবাসতো। কিশোর বয়সে যে প্রেম হয়,সে প্রেমের চিঠি আসলে গোলাপের পাপরি দিয়ে রাখা।অনেক চিন্তা করে,দীর্গ সময় ধরে সে চিঠির উত্তর দেওয়া হতো। মানুষের সবচেয়ে রড় প্রেমিক হচ্ছে আল্লাহ। এ মহান আল্লাহ আমাদের জন্য একটা চিঠি পাটিয়েছে,আর সেটা আল কোরআন। এ চিঠিটা আমরা সঠিক ভাবে না বুঝার কারনেই এ জঙ্গি সৃষ্ঠি। তাই সঠিক ছেলে মেয়েদের সঠিক ইসলাম শিক্ষা দেন। অনুষ্ঠানের উদ্ধোধক ছিলেন, জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মেহেদি ইমরান সিদ্দিক বলেন, এই ওয়ার্ডটিকে একটি মাদক মুক্ত ওয়ার্ড করতে হবে। এখানে কোন সন্ত্রাসী, ভুমিদস্যু, ঝুট ব্যবসায়ী এবং কোন মাদক ব্যবসায়ী থাকবে না। এ বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান চলমান আছে। ৬ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের ভারপাপ্ত সভাপতি আলহাজ্ব হোসেন আহম্মেদ সরদার বলেন,মুক্তিযোদ্ধের সময় পাকিস্তানিদের দোষর রাজাকারদের বিরুদ্ধে আরেকটি যুদ্ধে করতে হবে। আরেকটি মিছিল করতে হবে। এবার রাজাকার ও পাকিস্তানিদের দোষরদের বিরোদ্ধে এই তরুন সমাজকে রোখে দাড়াতে হবে। সভাপতির বক্তব্যে সিরাজ মন্ডল বলেন, এ দেশটাকে ভালোসেবে জীবন দিয়েছেন মহান নেতা বঙ্গবন্ধু। জীবন দিয়েছেন স্বপরিবারে। ওই পাকিস্তানি দোষরা এখনো বঙ্গবন্ধুর পবিত্র রক্তে রাঙ্গানো স্বাধীন বাংলাদেশে বিচরন করছে। ৩০ লাখে শহীদের তাজা রক্তে লাল সবুজ পতাকা গাড়িতে করে চলছে। বঙ্গবন্ধুর রক্তের লাল সবুজ বাংলাদেশ। এ পতাকার মান রাখতে বিশ্ব মানবতার স্পর্ন্দন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাজ করছে। উন্নয়নের পাশাপাশি পাকিস্তারিদের সহায়তার কারী চিহ্নিত দেশ বিরোধী মানবতার অপরাধীদের বিচার করছেন, বিচারের ফাঁসি হচ্ছে। এখন পালা রাজাকারের বিচার। এ রাজাকারদের পাপিষ্ট রক্ত স্বাধীনদেশে থাকতে পারেনা। অনুষ্ঠানে পরিচালনা করেনে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্চাসেবকলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান মিজান।