হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার ৪নং দীঘলবাক ইউপির রাধাপুর গ্রামের মোজাই হাটির মসজিদের নিকট কুশিয়ারা ডাইক ভেঙ্গে পানি প্রবেশ করে বন্যার ভয়াবহতা দেখা দিয়েছে চরম্ েআতংকে এলাকা সহ সারা নবীগঞ্জবাসী। গতকাল দুপুরে উপজেলার ৪নং দীঘলবাক ইউপির রাধাপুর গ্রামের মোজাই হাটির মসজিদের নিকট কুশিয়ারা ডাইক ভেঙ্গে গেলে কুশিয়ারার পানি ঢুকছে অভিরাম। উক্ত ভাঙ্গনে পাশে থাকা একটি বসত ঘর স্রোতের টানে ভেঙ্গে পানির সাথে ভেসে যায়, এবং প্রায় ৫০টি বড় বড় গাছ ও ভেঙ্গে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে । প্লাবিত হয়েছে প্রায় শতখানেক গ্রাম।
সরজমিনে ঘুরে দেখা যায়, হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার ১নং সারা, ২নং আংশিক ৩নং সারা,৪নং সারা ৫নং আংশিক ইউপি প্লাবিত হচ্ছে বন্যায়।ইনাতগঞ্জ ডিগ্রী কলেজ,মস্তফাপুর মাদ্রাসা,মস্তফাপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ,দীঘলবাক উচ্চ বিদ্যালয়,দীঘলবাক সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,রাধাপুর কমিউনিটি ক্লনিক,জামার গাঁও সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,কসবা গ্রাম সহ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,আটঘর ,ফাদুল্লা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় সহ গত তিন দিনের বৃস্টিতে উজানের পানি নেমে এই বন্যা দেখা দিয়েছে। বন্যার কারনে স্কুল ,কলেজ,মাদ্রাসা বন্ধের ঘোষনা দেয়া হয়েছে। ।তলিয়ে গেছে শত শত গ্রাম,পানি বন্ধি হয়েছে হাজার হাজার লোক। ক্ষয় ক্ষতি দাড়িঁয়েছে কুটি কুটি টাকা।গৃহহীন হয়েছে হাজার হাজার মানুষ।দেখা দিয়েছে পানিবাহিত নানান রোগ। ত্রানের আশায় বসে আছে বন্যায় প্লাবিত মানুষ। বন্যা পরিদর্শন করেন নবীগঞ্জ বাহুবলের সংসদ সদস্য শাহ নেওয়াজ মিলাদ গাজী,নবীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামিলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক কাজী ওবায়দুল কাদের হেলাল,হবিগঞ্জ জেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি শাহেদ গাজী,যুবলীগ নেতা গোলাম কীবরীয়া চৌধুরী,২নং ইউডি ছাত্রলীগ সভাপতি সাঈদ আজমল,উপজেলা যুবলীগ নেতা এম,এস,লিমন সহ আওয়ামিলীগ নেতৃবৃন্দ।