বক্তাবলীতে ফারুক মেম্বারের মুক্তির দাবীতে মানববন্ধন

শেয়ার করুন...

মাদক ব্যবসায়ী, সন্ত্রাস, ডাকাত ও একাধিক হত্যা মামলার আসামী মোঃ আলমগীর গং এর হামলা ও তার পরিবার কর্তৃক মিথ্যা মামলার শিকার ৪নং ওয়ার্ড রাজাপুর-গঙ্গানগর গ্রামের জনপ্রতিনিধি ওমর ফারুক মেম্বার ও হাজী আব্দুলের উপর সন্ত্রাসী হামলা ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বক্তাবলিবাসি।

 

শনিবার(২ এপ্রিল)বাদ যোহর রাজাপুর চৌরাস্তার মোড়ে এ মানববন্ধন করে এলাকাবাসী।

 

মানববন্ধনে বক্তাবলি ইউনিয়নের রাজাপুর গঙ্গানগর ও লক্ষীনগরের কয়েক শতাধিক নারী পুরুষ অংশগ্রহণ করে ওমর ফারুক মেম্বার ও হাজী আব্দুলের উপর সন্ত্রাসী হামলা ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও মুক্তির দাবি জানায়।

 

এসময় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে আগত বক্তাবলি ৪ নং ওয়ার্ডের নারী পুরুষরা বলেন,ওমর ফারুক সাহেব ও আব্দুল আলী সাহেব ভালো মানুষ।তারা সব সময় এই ওয়ার্ডের মানুষের বিপদে আপদে,সাহায্য সহযোগিতায় এগিয়ে এসেছে। এই বক্তাবলির এমন কোন মানুষ নাই যে ওমর ফারুক সাহেব ও আব্দুল আলী সাহেবকে চিনে না। ওমর ফারুক মেম্বার সব সময় প্রধানমন্ত্রীর বিভিন্ন সাহায্য সহযোগিতা ও নিজের ব্যক্তিগত টাকা দিয়ে বিভিন্ন সময় আমাদের সহযোগিতা করে। সেই মানুষ কিভাবে একজনকে মারবে। আর যার হত্যা মামলায় ওমর ফারুক মেম্বার সাহেব ও আব্দুল আলী সাহেবকে গ্রেফতার করছে সেই আলমগীর যে ডাকাত,মাদক ব্যবসায়ী,চাঁদাবাজ, খুনি এটা এলাকার প্রতিটি মানুষই জানে। আর এই আলমগীরকে তো পিঠিয়ে মারছে সাধারণ মানুষ। আপনেরাও জানেন ওমর ফারুক সাহেব শ্রমিকদের টাকা দেবার জন্য ইট ভাটায় গেছে আলমগীর টাকা চাইছে টাকা দেয়নি বলে মেম্বার সাহেবকে চাকু দিয়ে কোপ দিছে। আমাদের এলাকার একজন ভালো মানুষ ও জনপ্রতিনিধি তাকে যখন কোপ দিছে সাধারণ মানুষ কি তা দেখে চুপ থাকবে। তাই সাধারন মানুষ গণপিটুনি দিয়েছে।

 

বক্তারা আরো বলেন,ওমর ফারুক সাহেবকে কোপ দেওয়ায় তার মাথা থেকে অনেক রক্ত পড়ছে তাই তাকে নিয়ে আব্দুল আলী সাহেব,শফিক, কাউছার হাসপাতালে ছিলো। তারা কিভাবে আলমগীরকে পিটালো?বক্তাবলির মানুষ একটা ডাকাতকে মারছে। যেদিন আলমগীর মারা গেছে সেদিন আমরা দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ছি। কারন এই আলমগীরের জন্য আমাদের রাজাপুর,গঙ্গানগর,লক্ষীনগরের মানুষের শান্তি ছিলো না। মহিলারা রাতে বাসা থেকেও বের হতে পারতো না।মহিলাদের ধরে নিয়ে নির্যাতন করতো। ওর মৃত্যুতে আমরা বক্তাবলির মানুষ অনেক খুশি হয়েছি এবং শান্তিতে আছি ।আলমগীরের বউ একটা মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাদের মেম্বার ও আব্দুল আলী সাহেবের মত মানুষকে হয়রানি করছে। আলমগীর তো ৩-৪টা হত্যা করছে তাকে কেনো ফাঁসি দেয় না অথচ আমাদের বক্তাবলির কৃতি সন্তান ওমর ফারুক ও আব্দুল আলী সাহেবের ফাঁসি চায়। প্রশাসন কি চোখে দেখে না। নাকি চোখ বন্ধ করে রেখেছে। যদি ওমর ফারুক সাহেব আলমগীর হত্যায় জড়িত থাকে তাহলে প্রশাসন তদন্ত করে শাস্তি দিবে কিন্তু এভাবে একজন ভালো মানুষকে হয়রানি করায় আমরা বক্তাবলি মানুষ ধিক্কার ও তীব্র নিন্দা জানাই।

 

ওমর ফারুক মেম্বারের সহধর্মিণী আইরিন আক্তার বলেন,গত সোমবার আমার স্বামী ইট খোলার শ্রমিকদের বেতন দেবার জন্য ৫ লাখ টাকা নিয়ে বের হলে দূর থেকে আলমগীর ও তার গ্যাং দেখে। পরে আমার স্বামীর কাছ থেকে টাকা দিতে বলে। না দেওয়ায় আমার স্বামীর ব্যাগ ধরে টানাটানি করে এবং একটা ছুড়ি বের করে কোপ মারে। আমার স্বামী মাটিতে পড়ে গেলে তার ব্যাগ আলমগীর আরেকজনের কাছে দিয়ে দেয় সে পালিয়ে যায় কিন্তু আলমগীর পালানোর আগেই মানুষ ধরে ফেলে। আব্দুল সাহেব,আমার স্বামীর ছোট ভাই শফিক, কাউছার সহ আমরা আমার স্বামীকে নিয়ে হাসপাতালে নিয়ে যাই চিকিৎসার জন্য। সে হাসপাতালে ভর্তি ছিলো তাহলে আমার স্বামী কিভাবে আলমগীরকে হত্যা করলো। আবার আলমগীরের বউ বলছে আমার স্বামী ওমর ফারুক,আব্দুল সাহেব,তার ছেলে শফিক,কাউছার আলমগীরকে হত্যা করছে।

 

আইরিন আরো বলেন,একজন জনপ্রতিনিধি দুই দুইবার জনগনের ভোটে নির্বাচিত। সে যদি খারাপ হতো তাহলে সাধারণ মানুষ তাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করতো না। আমার স্বামী একজন ভালো মানুষ। আমরা হাসপাতাল থেকে শুনতে পাই আলমগীরের বউ একটা মিথ্যা মামলা করছে আমার স্বামী,আব্দুল সাহেব,শফিক,কাউছার লোহার রড দিয়া নাকি পিঠাইছি। আবার নাকি জিব্বা কেটে ফেলছে তাহলে সেদিন আলমগীর কিভাবে তার বউকে কানে কানে বলছে আমারে বাঁচাতে ৯৯৯ কল দাও।যে মানুষের জিব্বা কাইট্টা ফালাইছে সে মানুষ কিভাবে বলছে ৯৯৯ কল দাও। আবার আলমগীরের নাকি চোখ উঠাইয়া ফেলছে তাহলে সেদিন আলমগীর তার বউকে দেখলো কিভাবে।সে তো চিকিৎসাধীন দুই দিন থেকে মারা গেছে এটা হত্যা মামলাই বা হলো কিভাবে। একটা মিথ্যা মামলা সাজাইয়া আমার স্বামীকে গ্রেফতার কইরা একজন জনপ্রতিনিধিকে এভাবে হয়রানি করতাছে।

 

নিহত আলমগীর একাধিক মামলার আসামী তা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সুষ্ঠু বিচার চেয়ে ওমর ফারুক মেম্বারকে মুক্তির দাবীতে তার স্ত্রী বলেন, আলমগীরের পরিবার ডাকাত পরিবার,মাদক ব্যবসায়ী এমনকি ওর বউরে দিয়া দেহ ব্যবসাও করায়। ও ৩-৪ টা হত্যা মামলার আসামী। ওর বউকে নিয়ে ৫০০ পিস ইয়াবা নিয়ে সহ আরো কয়েকবার গ্রেফতার হইছে। আমার স্বামীর দেখছে ইট ভাটা আছে। মিথ্যা মামলা দিয়া ফাঁসাইয়া টাকা আত্মসাৎ করতে পারবো এর জন্য ওরা মিথ্যা মামলা প্রশাসনের কিছু লোকের সহযোগিতায় দিয়েছে। আমার স্বামী ও আব্দুল আলী সাহেবকে ফাঁসাইতেছে। তাই আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রশাসনের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি আমার স্বামী ও আব্দুল সাহেবের বিনাশর্তে মুক্তি চাই।

 

সর্বশেষ সংবাদ



» ফতুল্লায় হঠাৎ বেড়েছে চোরের উপদ্রব

» বক্তাবলী ইসলামিয়া সিনিয়র আলিম মডেল মাদ্রাসার সদস্য পদে সানাউল্লাহ নির্বাচিত

» ফতুল্লায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের প্রধান আসামী আওয়াল গ্রেফতার

» রামারবাগের ভূমিদস্যু আলতাফ গংদের বিরুদ্ধে জিডি

» বকশীগঞ্জ পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

» আড়াইশ বছরের ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতায় হাজারো মানুষের ঢল

» বকশীগঞ্জে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

» নারায়ণগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার হলেন এএসআই আবুল কালাম আজাদ ২

» লোক ভাড়া করে মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসায়ীর ঝাড়ু মিছিল

» ফতুল্লায় মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে লোক ভাড়া মাদক ব্যবসায়ীর ঝাড়ু মিছিল

সম্পাদক : সো‌হেল আহ‌ম্মেদ
নির্বাহী সম্পাদক : কামাল হোসেন খান

প্রকাশক : মো: আবদুল মালেক
উপদেষ্টা সম্পাদক : রফিকুল্লাহ রিপন
বার্তা : + ৮৮ ০১৭৩১ ৬০০ ১৯৯।
editor.kuakatanews@gmail.com

প্রধান কার্যালয় : সৌদি ভিলা- চ ৩৫/৫ উত্তর বাড্ডা,
গুলশান, ঢাকা- ১২১২।
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : সেহাচর, তক্কারমাঠ রোড, ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ।
ফোন : +৮৮ ০১৬৭৪-৬৩২৫০৯, ০১৯১৮-১৭৮৬৫৯

Email : ujjibitobd@gmail.com

Desing & Developed BY RL IT BD
আজ : শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫, খ্রিষ্টাব্দ, ৭ই ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বক্তাবলীতে ফারুক মেম্বারের মুক্তির দাবীতে মানববন্ধন

শেয়ার করুন...

মাদক ব্যবসায়ী, সন্ত্রাস, ডাকাত ও একাধিক হত্যা মামলার আসামী মোঃ আলমগীর গং এর হামলা ও তার পরিবার কর্তৃক মিথ্যা মামলার শিকার ৪নং ওয়ার্ড রাজাপুর-গঙ্গানগর গ্রামের জনপ্রতিনিধি ওমর ফারুক মেম্বার ও হাজী আব্দুলের উপর সন্ত্রাসী হামলা ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বক্তাবলিবাসি।

 

শনিবার(২ এপ্রিল)বাদ যোহর রাজাপুর চৌরাস্তার মোড়ে এ মানববন্ধন করে এলাকাবাসী।

 

মানববন্ধনে বক্তাবলি ইউনিয়নের রাজাপুর গঙ্গানগর ও লক্ষীনগরের কয়েক শতাধিক নারী পুরুষ অংশগ্রহণ করে ওমর ফারুক মেম্বার ও হাজী আব্দুলের উপর সন্ত্রাসী হামলা ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও মুক্তির দাবি জানায়।

 

এসময় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে আগত বক্তাবলি ৪ নং ওয়ার্ডের নারী পুরুষরা বলেন,ওমর ফারুক সাহেব ও আব্দুল আলী সাহেব ভালো মানুষ।তারা সব সময় এই ওয়ার্ডের মানুষের বিপদে আপদে,সাহায্য সহযোগিতায় এগিয়ে এসেছে। এই বক্তাবলির এমন কোন মানুষ নাই যে ওমর ফারুক সাহেব ও আব্দুল আলী সাহেবকে চিনে না। ওমর ফারুক মেম্বার সব সময় প্রধানমন্ত্রীর বিভিন্ন সাহায্য সহযোগিতা ও নিজের ব্যক্তিগত টাকা দিয়ে বিভিন্ন সময় আমাদের সহযোগিতা করে। সেই মানুষ কিভাবে একজনকে মারবে। আর যার হত্যা মামলায় ওমর ফারুক মেম্বার সাহেব ও আব্দুল আলী সাহেবকে গ্রেফতার করছে সেই আলমগীর যে ডাকাত,মাদক ব্যবসায়ী,চাঁদাবাজ, খুনি এটা এলাকার প্রতিটি মানুষই জানে। আর এই আলমগীরকে তো পিঠিয়ে মারছে সাধারণ মানুষ। আপনেরাও জানেন ওমর ফারুক সাহেব শ্রমিকদের টাকা দেবার জন্য ইট ভাটায় গেছে আলমগীর টাকা চাইছে টাকা দেয়নি বলে মেম্বার সাহেবকে চাকু দিয়ে কোপ দিছে। আমাদের এলাকার একজন ভালো মানুষ ও জনপ্রতিনিধি তাকে যখন কোপ দিছে সাধারণ মানুষ কি তা দেখে চুপ থাকবে। তাই সাধারন মানুষ গণপিটুনি দিয়েছে।

 

বক্তারা আরো বলেন,ওমর ফারুক সাহেবকে কোপ দেওয়ায় তার মাথা থেকে অনেক রক্ত পড়ছে তাই তাকে নিয়ে আব্দুল আলী সাহেব,শফিক, কাউছার হাসপাতালে ছিলো। তারা কিভাবে আলমগীরকে পিটালো?বক্তাবলির মানুষ একটা ডাকাতকে মারছে। যেদিন আলমগীর মারা গেছে সেদিন আমরা দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ছি। কারন এই আলমগীরের জন্য আমাদের রাজাপুর,গঙ্গানগর,লক্ষীনগরের মানুষের শান্তি ছিলো না। মহিলারা রাতে বাসা থেকেও বের হতে পারতো না।মহিলাদের ধরে নিয়ে নির্যাতন করতো। ওর মৃত্যুতে আমরা বক্তাবলির মানুষ অনেক খুশি হয়েছি এবং শান্তিতে আছি ।আলমগীরের বউ একটা মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাদের মেম্বার ও আব্দুল আলী সাহেবের মত মানুষকে হয়রানি করছে। আলমগীর তো ৩-৪টা হত্যা করছে তাকে কেনো ফাঁসি দেয় না অথচ আমাদের বক্তাবলির কৃতি সন্তান ওমর ফারুক ও আব্দুল আলী সাহেবের ফাঁসি চায়। প্রশাসন কি চোখে দেখে না। নাকি চোখ বন্ধ করে রেখেছে। যদি ওমর ফারুক সাহেব আলমগীর হত্যায় জড়িত থাকে তাহলে প্রশাসন তদন্ত করে শাস্তি দিবে কিন্তু এভাবে একজন ভালো মানুষকে হয়রানি করায় আমরা বক্তাবলি মানুষ ধিক্কার ও তীব্র নিন্দা জানাই।

 

ওমর ফারুক মেম্বারের সহধর্মিণী আইরিন আক্তার বলেন,গত সোমবার আমার স্বামী ইট খোলার শ্রমিকদের বেতন দেবার জন্য ৫ লাখ টাকা নিয়ে বের হলে দূর থেকে আলমগীর ও তার গ্যাং দেখে। পরে আমার স্বামীর কাছ থেকে টাকা দিতে বলে। না দেওয়ায় আমার স্বামীর ব্যাগ ধরে টানাটানি করে এবং একটা ছুড়ি বের করে কোপ মারে। আমার স্বামী মাটিতে পড়ে গেলে তার ব্যাগ আলমগীর আরেকজনের কাছে দিয়ে দেয় সে পালিয়ে যায় কিন্তু আলমগীর পালানোর আগেই মানুষ ধরে ফেলে। আব্দুল সাহেব,আমার স্বামীর ছোট ভাই শফিক, কাউছার সহ আমরা আমার স্বামীকে নিয়ে হাসপাতালে নিয়ে যাই চিকিৎসার জন্য। সে হাসপাতালে ভর্তি ছিলো তাহলে আমার স্বামী কিভাবে আলমগীরকে হত্যা করলো। আবার আলমগীরের বউ বলছে আমার স্বামী ওমর ফারুক,আব্দুল সাহেব,তার ছেলে শফিক,কাউছার আলমগীরকে হত্যা করছে।

 

আইরিন আরো বলেন,একজন জনপ্রতিনিধি দুই দুইবার জনগনের ভোটে নির্বাচিত। সে যদি খারাপ হতো তাহলে সাধারণ মানুষ তাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করতো না। আমার স্বামী একজন ভালো মানুষ। আমরা হাসপাতাল থেকে শুনতে পাই আলমগীরের বউ একটা মিথ্যা মামলা করছে আমার স্বামী,আব্দুল সাহেব,শফিক,কাউছার লোহার রড দিয়া নাকি পিঠাইছি। আবার নাকি জিব্বা কেটে ফেলছে তাহলে সেদিন আলমগীর কিভাবে তার বউকে কানে কানে বলছে আমারে বাঁচাতে ৯৯৯ কল দাও।যে মানুষের জিব্বা কাইট্টা ফালাইছে সে মানুষ কিভাবে বলছে ৯৯৯ কল দাও। আবার আলমগীরের নাকি চোখ উঠাইয়া ফেলছে তাহলে সেদিন আলমগীর তার বউকে দেখলো কিভাবে।সে তো চিকিৎসাধীন দুই দিন থেকে মারা গেছে এটা হত্যা মামলাই বা হলো কিভাবে। একটা মিথ্যা মামলা সাজাইয়া আমার স্বামীকে গ্রেফতার কইরা একজন জনপ্রতিনিধিকে এভাবে হয়রানি করতাছে।

 

নিহত আলমগীর একাধিক মামলার আসামী তা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সুষ্ঠু বিচার চেয়ে ওমর ফারুক মেম্বারকে মুক্তির দাবীতে তার স্ত্রী বলেন, আলমগীরের পরিবার ডাকাত পরিবার,মাদক ব্যবসায়ী এমনকি ওর বউরে দিয়া দেহ ব্যবসাও করায়। ও ৩-৪ টা হত্যা মামলার আসামী। ওর বউকে নিয়ে ৫০০ পিস ইয়াবা নিয়ে সহ আরো কয়েকবার গ্রেফতার হইছে। আমার স্বামীর দেখছে ইট ভাটা আছে। মিথ্যা মামলা দিয়া ফাঁসাইয়া টাকা আত্মসাৎ করতে পারবো এর জন্য ওরা মিথ্যা মামলা প্রশাসনের কিছু লোকের সহযোগিতায় দিয়েছে। আমার স্বামী ও আব্দুল আলী সাহেবকে ফাঁসাইতেছে। তাই আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রশাসনের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি আমার স্বামী ও আব্দুল সাহেবের বিনাশর্তে মুক্তি চাই।

 

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



Click Here

সর্বশেষ সংবাদ



সর্বাধিক পঠিত



About Us | Privacy Policy | Terms & Conditions | Contact Us

সম্পাদক : সো‌হেল আহ‌ম্মেদ
নির্বাহী সম্পাদক : কামাল হোসেন খান

প্রকাশক : মো: আবদুল মালেক
উপদেষ্টা সম্পাদক : রফিকুল্লাহ রিপন
বার্তা : + ৮৮ ০১৭৩১ ৬০০ ১৯৯।
editor.kuakatanews@gmail.com

প্রধান কার্যালয় : সৌদি ভিলা- চ ৩৫/৫ উত্তর বাড্ডা,
গুলশান, ঢাকা- ১২১২।
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : সেহাচর, তক্কারমাঠ রোড, ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ।
ফোন : +৮৮ ০১৬৭৪-৬৩২৫০৯, ০১৯১৮-১৭৮৬৫৯

Email : ujjibitobd@gmail.com

© Copyright BY উজ্জীবিত বাংলাদেশ

Design & Developed BY Popular IT BD