বক্তাবলী ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক দাবীকারী আমির হোসেন বেপারী বলেছেন চোরের মতো ৪ মাস আগে গঠন করা বক্তাবলী ইউনিয়ন যুবদলের কমিটি অবৈধ ও দলের গঠনতন্ত্র বিরোধী।
আমির হোসেন গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন,আমি হলাম বক্তাবলী ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক। অথচ আমাকে না জানিয়ে ফতুল্লা থানা যুবদলের আহবায়ক মাসুদুর রহমান মাসুদ ও সদস্য সচিব মোঃ সালাউদ্দিন ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে ৪ মাস আগে তারিখ দেয়া বক্তাবলী ইউনিয়ন যুবদলের নাকি কমিটি গঠন করে দিয়েছেন। আমার প্রশ্ন বক্তাবলী ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক কমিটির ২/৩ জন বাদে কাউকে না জানিয়ে টাকা গ্রহনের কারনে চুপিসারে কমিটি গঠন করা হয়েছে যা অবৈধ ও দলের গঠনতন্ত্র বিরোধী কাজ।
আমির হোসেন আরো বলেন,বক্তাবলী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড থেকে সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক সহ ৮ জনকে কমিটিতে স্থান দেয়া হয়েছে। তাহলে বাকী ওয়ার্ডে কি কোন নেতা নেই।
ফতুল্লা থানা যুবদলের আহবায়ক মাসুদুর রহমান মাসুদ, সদস্য সচিব মোঃ সালাউদ্দিন এই অপকর্মের মূল হোতা।আমি লিখিত ভাবে কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক কে তাদের অপকর্মের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করবো।
আমির হোসেন আরো বলেন, বর্তমান জেলা যুবদলের আহবায়ক খোকন ভাই, সদস্য সচিব মশিউর রহমান রনি ভাইয়ের কাছে মাসুদ, সালাউদ্দিন অপকর্মের কথা জানাবো।
সাংগঠনিক সম্পাদক হালিম আজাদ ইতিমধ্যে পদত্যাগ করার ঘোষনা দিয়েছেন।এরকম অনেক নেতা যুবদল হতে পদত্যাগ করতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
আমি দৃঢ় ভাষায় বলতে চাই আমিই বক্তাবলী ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক ও পূর্বের কমিটি বহাল আছে এবং থাকবে।
৪ মাস আগে কমিটি গঠন করা হলেও এখনো পর্যন্ত গনমাধ্যমে প্রকাশ করেনি নেতাকর্মীদের গনপিটুনী খাওয়ার ভয়ে।
এ নিয়ে বিভ্রান্ত না হতে বক্তাবলী ইউনিয়ন যুবদলের নেতাকর্মীদের প্রতি আহবান জানান আমির হোসেন।