নোয়াগাঁও ইউনিয়ন যুবদলের কিছু নামধারী নেতারা মিলে আওয়ামী লীগের এবং জাতীয় পার্টির পদধারী সন্ত্রাসীদের কে টাকার বিনিময়ে বিএনপি বানানোর চেষ্টা করতেছে।
যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উপলক্ষে জেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক খাইরুল ইসলাম সজীব এর নেতৃত্বে একটি বিশাল র্যালি বের করা হয় প্রধান অথিতি ছিলেন আজহারুল ইসলাম মান্নান। র্যালিতে নোয়াগাঁও ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক সানাউল্লাহ, কালাম এবং আমির এর নেতৃত্বে জুলাই আন্দোলনে সরাসরি আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির পক্ষে ছাত্রদের উপর সন্ত্রাসী হামলা চালায় যার প্রেক্ষিতে নারায়ণগঞ্জ জেলার বিভিন্ন থানায় তাদের নামে কয়েকটি হত্যা মামলার দায়ের হয়, বিএনপির এই সব কিছু লোভি নেতাদের জন্য বিএনপি সাধারণ মানুষের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে এমনকি জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে।
জুলাই ছাত্র আনদোলনে আশিক মিয়া মিয়া নামে একজন হত্যা মামলায় আরমানকে ১২১ নাম্বার আসামি দেওয়া হয় মামলার বাদী ছিলেন নিহতের মা কুলসুম বেগম।
মো আরমান নোয়াগাঁও ইউনিয়ন জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ৩ নং ওয়ার্ড যুবসংহতি সভাপতি পদে আছেন, আরমানের বিরুদ্ধে এলাকায় অভিযোগের শেষ নেই নারী কেলেঙ্কারি থেকে শুরু করে চাঁদাবাজি প্রবাসীদের স্ত্রীদেরকে ফাঁদে ফেলে টাকা দাবি তার নিত্য দিনের কাজ।
তৃনমুল নেতাকর্মীরা আক্ষেপ করে বলেন জেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক খাইরুল ইসলাম সজীব বিগত দিনে রাজপথে ছিলেন স্বৈরাচার শেখ হাসিনার মামলা হামলা কে ভয় না পেয়ে নেতাকর্মীদের নিয়ে হরতাল অবরোধ সফল কর্মসুচি পালন করেছেন, ৫ আগস্ট এর পর আওয়ামিলীগ জাতীয় পার্টি কিছু লোকদের সাথে নিয়ে এখন তিনি বিতর্ক সৃষ্টি করছেন, আমরা যারা রাজপথে ছিলাম স্বৈরাচার শেখ হাসিনার দোসররা যদি এখন আমাদের মিটিং মিছিল এ দেখা যায় তাইলে এই স্বৈরাচার পতন করে কি লাভ হলো, মান্নান ও সজীব এর সাথে দোসররা প্রকাশ্যে মিছিল নিয়ে আসছে আমরা তৃনমুল যারা আছি তারা খুবই কষ্ট পাচ্ছি। এইভাবে চলতে থাকলে এই তৃনমুলরা একদিন হারিয়ে যাবে, ছাত্র হত্যা মামলার আসামী প্রকাশ্যে মিছিল নিয়ে আসে অথচ তারা কিছুই বলেনা।





















