সংবাদটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে শেয়ার করুন
পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার বোয়লিয়া স্পীডবোট ঘাটে পল্টুন থাকলেও জেটি নেই। তাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে য্ধাসঢ়;ত্রীরা পারাপার হচ্ছে। বোয়ালিয়া স্লুইসগেটের খালের তীর থেকে একটি ছোট নৌকার মাধ্যমে যাত্রীরা পল্টুনে ওঠে। এরপর তাদের স্পীডবোটে আরোহন করতে হয়। গত এক বছর ধরেএ অবস্থা চললেও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহণ কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না বলে জানান স্পীডবোটের ঘাটের ইজারাদার ওয়ানা মার্জিয়া নিতু।ঘাট ইজারাদারদের সূত্রে জানাগেছে, দ্রুত যোগাযোগের সুবিধার জন্য বাআনৌক গলাচিপার বোয়ালিয়া স্লুইসগেট থেকে রাঙ্গাবালীর কোড়ালিয়ায় স্পীডবোট চলাচলের অনুমতি দেয়। এতে সার্বিবভাবে দুই উপজেলার মানুষ বেশ উপকৃত হয়। জেলা সদর পটুয়াখালী ও গলাচিপর সাথে রাঙ্গাবালী উপজেলার যোগাযোগের ‘গেট ওয়ে’ বোয়ালিয়া ও দক্ষিণ পানপট্টি। রাঙ্গাবালী উপজেলা প্রতিষ্ঠিত হলেও এখন পর্যন্ত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণ হয়নি। এ উপজেলার মানুষ চিকিৎসা ও বিচারিক সেবার জন্য এখনও গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ও উপজেলা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের উপর নির্ভরশীল। স্পীডবোটের মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু হওয়ায় গুরুতর অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা সেবার জন্য দ্রুত গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা সম্ভব হয়। বিশেষ করে স্টোকের রোগী ও প্রসূতি মায়েদের জীবনের ঝুঁকি অনেকটা কমে গেছে বলে জানান রাঙ্গাবালী উপজেলার ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নের শামীম ফরাজী। ঘাটের সুপাভাইজার আনোয়ার হোসেন মন্টু মিয়া জানান, স্পীডবোটে উঠতে বৃদ্ধ, নারী ও শিশুদের বেশ দুর্ভোগপোহাতে হয়। এ দুর্ভোগ লাঘবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য কর্তৃপক্ষ বরাবরে আবেদন করা হলেও এখন পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। পটুয়াখালী নদী বন্দরের উপ সহকারি কর্মকর্তা খাজা সাইদুর রহমানের মোবাইল নম্বরে বারবার যোগাযোগ করা হলে তিনি রিসিভ করেননি।