উজ্জীবিত বাংলাদেশ:- রাজাপুরঃঝালকাঠির রাজাপুরে জাতীয় নির্বাচন ২০১৯ এর নতুন মেরুকরনে নমিনেশনে জনমনে আলোচনায় শীর্ষে উঠে এসেছে জাতীয় পার্টির দক্ষিনাঞ্চালের উন্নয়নের কর্নধর আনোয়ার হোসেন মঞ্জু।তিনি এলাকায় একসময় জনপ্রিয় হয়ে দেশ উন্নয়নে এগিয়ে থাকা এই জনদরদী আবার আওয়ামীলীগের দলে যোগদান করে রাজাপুর – কাঠালিয়া সংসদীয় আসনে মনোনায়নে প্রথম তালিকায় নাম রয়েছে বলে জানাগেছে।তবে দ্বিতীয় তালিকায় রয়েছে মনিরুজ্জামান মনিরের,তয় তালিকায় রয়েছে বি এইচ হারুন।এ তিনজনের একজন পাইবে দলীয় নমিনেশন।তার মধ্যে আনোয়ার মঞ্জু একজন সক্রিয় জাতীয় নেতা, যার বাড়ি ভান্ডারিয়াতে।তার আনাগোনা জাতীয় পার্টির মধ্যে দিয়ে।তবুও তিনি আওয়ামী দলীয় লোকের সাথেই জোটবদ্ধ করেন।তার নাম এখন রাজাপুর-কাঠালিয়াতে এককভাবে আনোয়ার হোসেন বিএনপির সাথে প্রভাবশালী নেতা বটে।এর পূর্বে আলোচনায় শীর্ষে ছিল বিএইচ হারুন।বর্তমানে আনোয়ার হোসেন মঞ্জু আওয়ামী দলের সাথে মিলেমিশে কাজ করার আহবান করেছিল এমপি মোশারফ।তার আহবানেই আজ মনে হয় রাজাপুর- কাঠালিয়াতে সংসদীয় আসনে নমিনেশন পাইতে পারে।তিনি এখন এলাকর মানুষের মনে জল্পনায় রয়েছে কল্পনায় সরগরম চায়ের হোটেল।নতুন মেরুকরন আনোয়ার মঞ্জুর নাম
এখন সর্বত্র বিরাজ করছে।যার কারন জানতে চাইলে তিনি জানান,এলাকায় একসময় দক্ষিনাঞ্চলের উন্নয়নের রুপকার বলে চেনে ও জানে।এজন্য এখন টপ অব দি আনোয়ার মঞ্জু রাজাপুরে দলীয় প্রভাবে চাঙ্গা আওয়ামী,জাতীয় পার্টি।তার বিকল্প নাই বলে গোপন সূত্রে জানগেছে।তিনি আসলে আবারও উন্নয়নের জোয়ার বইবে বলে অবিজ্ঞমহলের ধারনা।এজন্য রাজাপুর প্রেসক্লাব জাগ্রত জনগনের কাছে জানতে চাইলে এ তথ্য উঠে আসে।
এছাড়ার ঝালকাঠির রাজাপুরে ৩৩ বছরের আওয়ামীলীগ এর রাজনৈতিক কাজে জীবনের নিরাপত্তার কথা চিন্তা না করে আমি হুমকি দুমকি উপেক্ষা করে দেশ নেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে কথা বলেছিলাম,বিধায় ১৯৯৪ সালে আমার দুই চোঁখ বেধে রাতের আধারে ধরে নিয়ে গেল একদলবিএনপির নেতাকর্মীরা মেরে ফেলার জন্য।১৯৯৩ সালে ঢাকায় ছাত্র থাকাকালীন সময়ে রাজাপুরে দলীয় কাজে আসলে একদল বিএনপির বাহিনী আমার বাড়ী,ঘর- ঘেরাও করেলে আমার আত্যিয় সজন ও দলি ও লোক জনের সহায়ওতায় আমি বাড়ী থেকে পালীয়ে ঢাকায় যাই।একথা এক সাক্ষাৎকারে রাজাপুরে এমপি প্রার্থী ও সাবেক ছাত্র লীগনেতা মনিরুজ্জামান মনির বলেছেন।এছাড়া তার কাছে রাজনৈতিক হয়রানী বিষয় রাজাপুর প্রেসক্লাব ও বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম(বিএমএসএফ)সভাপতি মোঃ আহসান হাবীব সোহাগ জানতে চাইলে তিনি বলেন,দেশ নেত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রোচেষ্টায় এখন বদলে গেছে গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত।এছাড়া ছাত্র জীবন থেকে রাজাপুরে আওয়ামীদলীয় কাজে জনগনের সাথে দলের পরিচিতি বাড়াতে প্রতিমাসে দলীয় মিটিং,মিছিল করতে চাইলে,আমারকাজে বাধাঁ হয়ে দাড়াত প্রতিপক্ষ দল বিএনপির নেতাকর্মীরা।এছাড়া আওয়ামীদলকে সুসংগঠিত করতে রাজাপুরে আসলেই তৎকালীন সময়ের সরকার আমাকে নানাভাবে হয়রানী করত হামলা- করাসহ মেরে ফেলতে চেয়েছিল।আমী ছোটবেলা থেকেই আমার পিতা মুক্তিযোদ্ধা মরহুম মোঃমোয়াজ্জেম হোসেনে যুগ্নআহবায়ক রাজাপুর উপজেলা আওয়ামীলীগ,তার হাতধরে ছাএলীগ এর রানীতি সুরুকরি।জীবনে নীজের বড় কিছু হইবার চিন্তা না করে রাজাপুরের মানুষের কথা চিন্তা করে আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে ৭/৮ কোটি টাকা গরীবের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর ত্রান তহবিল থেকে রাজাপুর ও কাঠালিয়ার মানুষের হাতে হাতেবিতরন করেছি।যদি আমি এসব না করে নীজের পেট ভরাতে চেষ্টা করতাম তাহাও পারতাম, ইচ্ছা করলে নীজে বড়লোক হইতে পারতাম,তা না করে ,নীজেরজন্য না ভেবে আজও মাঠে ময়দানে মানুষকে ভালোবাসসি,দলীয় কাজে শ্রম দিতেছি দলেরর সমর্থন বাড়াতে আওয়ামীলীগের সফলতার কথা ও বঙ্গুবন্ধুর/ নেত্রী শেখ- হাছিনার স্বপ্ন প্রচার করছি।আমার জন্ম রাজাপুরের মঠবাড়ী ইউনিয়নে।থাকতাম মায়ের সাথে রাজাপুরের বাসায়,অনে রাতে বাসায় ঘুমাতে পারিনী পুলিশ ও বিএনপির হয়রানীর কারনে।আমি চেয়েছি মানুষকে উদ্ধাধ্য করে আওয়ামীলীগের পতাকা তলে রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে সংশ্লিষ্ট করতে।২০০১ সালের ওয়ান ইলিবেনের সময় নানা ভাবে হয় রানী হই।ব্যাক্তি জীবনে মনিরুজ্জামান মনির গত ২০০৪-০৫ সালের নির্বাচনে রাজাপুর-কাঠালিয়া আসন থেকেই আওয়ামীদলীয় নমিনেশন চেয়ে আসছিল এবং প্রধানমন্ত্রী বলেছিল আগামী নির্বাচনে দেখা যাবে।তারই ধারাবাহিকতায় আজ আমি রাজাপুরে শতভাগ আশাবাদী মনোনায়ন পাবো।এছারা রাজাপুর কাঠালিয়ার আসনটিতে বর্তমান এমপি বজলুল হক হারুন ছারা ও প্রার্থী হতে চাচ্ছেন বর্তমান সরকারের সরিক মোঃআনোয়ার হোসেন মন্জু।আগামী নির্বাচনের রাজাপুর কাঠালিয়ার নির্বাচনী এলাকার এই আসন টিতে বর্তমান পানিসম্পদ মন্ত্রী ১৯৯৬ সংসদ নির্বাচনে জনাব মোঃআমির হোসেন আমু শিল্পমন্ত্রী ও বীরউত্তম,সাবেক প্রতিমন্ত্রী ব্যারিষ্টার মোঃশাহজাহান ওমরএর সাথে নির্বাচন করে জয় লাভ করে এবং যোগাযোগমন্ত্রী হয়ে গাবখান সেতু নির্মান সহ রাস্তা ঘাটের উন্নায়ন করে।রাজাপুর কাঠালিয়ার জনগন আনোয়ার হোসেন মন্জুর বাড়ীর আসন ভান্ডারিয়া ওকাউখালীর হাট বাজারের এর উপর অনেকটা নির্ভরশীল হয়ে মন্জুর দেয়া সুযোগ সুভিধা ভোগকরেন,ফলে এই আসনটির ভোটের মাঠে ব্যাপকপ্রভাব রয়েছে মন্জুর।দেখা যাক আগামী নির্বাচনে কে হবে ১৪ দলিয় জোটর নমিনী।