সঞ্জিব দাস, গলাচিপা:- পটুয়াখালী রাঙ্গাবালী উপজেলার চর মোন্তাজ ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের সামীস সেখের স্ত্রী সাথী বেগমকে (৩২) একই এলাকার আলমগীর মিয়ার ছেলে রাসেল মিয়া (৩২) হাসান (৩০) তারা তিন বাবা পুত্র মিলে সাথী বেগম কে এলোপাথারি ভাবে সাথী বেগমের দোকানে ঢুকে তাকে মারতে মারতে বি বস্ত্র করে ফেলেন। সাথী বেগম প্রতিবেদককে বলেন, যে চর মোন্তাজের ৬নং ওয়ার্ডের আবাসনে আলমগীর সহ তার ছেলেরা আমাকে এক এক করে তিন বার মারধর করেন। এমনকি মৃত্যুর হুমকি দেন। এই বিষয় নিয়ে এলাকার গন্য মান্য ব্যাক্তিবর্গ কে জানালে তারা কোন তোয়াক্কা করেন না। মারামারির সময় আমাকে বি বস্ত্র অবস্থায় আমি বাঁচার তাগিতে ডাক চিৎকার দিলে আবাসনের লোকজন আমাকে উদ্ধার করে ট্রলার রিজাভ করে আমাকে গলাচিপা চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়। আমি গলাচিপা হাসপাতালে ৩-৪ দিন ডাঃ রাজিব বিশ^াস এর কাছে চিকিৎসাধীন ছিলাম। আমার তলপেটে অপারেশনের সেলাইর জায়গা গুলো ফুলে ওঠে এবং রক্ত জমে যায়। আমার শরীরে এমন কোন জায়গা নেই ফুলা কালো যখম নাই। এব্যাপারে ডাঃ রাজিব বিশ^াস এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন সাথি আমার চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৯নং বেডে হাসপাতালে আছেন। এব্যাপারে চর মোন্তাজ ফাড়ীর ইনচার্জ এসআই সুদেব এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নিব। সাথী বেগম প্রতিবেদককে আরো বলেন, যে এব্যাপারে চর মোন্তাজ ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জনতা হানিফ কে জানালে তিনি বলেন বিষয়টি আমি শুনেছি দেখব।