উজ্জীবিত বাংলাদেশ:- ওরা মাদক বিক্রেতা। একাধিক বার পুলিশ রেবের হাতে আটক হলেও ছাড়েনি মাদক ব্যবসা। একাধিক বার জেল খাটলেও ছাড়তে পারেনি মাদক ব্যবসা। স্বল্প পুজিঁতে অনেক লাভ এবং বহন ও সহজ লভ্য। অল্প সময়ে ধনী হবার খায়েশেই নিষিদ্ধ মাদককে ব্যবসা হিসেবে গ্রহন করেছে ওরা।
রাষ্ট্র ও যুব সমাজ ধবংস হচ্ছে তাদের কারনে সেদিকে ভ্রুক্ষেপ নেই ওদের। ওদের প্রয়োজন টাকা আর টাকা।
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার আলীরটেক ইউনিয়ন। লোকসংখ্যা প্রায় ২৫/৩০ হাজার হবে। ভোটার প্রায় ১২ হাজার। ইউনিয়নের মধ্যে সবচেয়ে বেশী লোক বসবাস করে কুড়েঁরপাড় এলাকায়। এখানে রয়েছে একটি ব্রীজ। যেটি দেখার জন্য দুর দুরান্ত হতে যুব সমাজ হোন্ডাযোগে এসে থাকে। দেখাটা হলো নাম। আসল হচ্ছে ইয়াবা,গাঁজা ব্যবসা।
মাত্র ৮/১০ জন মাদক বিক্রেতা কুড়েঁরপাড় ও পুরান গোগনগর এলাকা জুড়ে মাদক ব্যবসার রাম রাজত্ব কায়েম করেছে।
এরা হলেন,কুড়েঁরপাড় এলাকার দীলু দেওয়ানের পুত্র মতি,পুরান গোগনগর এলাকার বরকত উল্লাহ, পুরান গোগনগর এলাকার জনুর পুত্র সাইদুল,দক্ষিণ কুড়েঁরপাড় এলাকার নোয়াব মিয়ার পুত্র জামাল,কুড়েঁরপাড় এলাকার আলী হোসেনের মেয়ের জামাই বাদলা( সদর মডেল থানা পুলিশের পুরস্কার ঘোষিত মাদক সম্রাট), কুড়েঁরপাড় এলাকার মৃত আসকর আলীর পুত্র নুর হোসেন গেদা,দক্ষিণ কুড়েঁরপাড় আমিনের পুত্র মাসুম,কুড়েঁরপাড় এলাকার আব্দুল হামিদের পুত্র মোঃ জাহাঙ্গীর উল্লেখযোগ্য।
এসব মাদক সম্রাটের কারনে এলাকার স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসা গামী শিক্ষার্থীসহ সর্ব শ্রেনীর মানুষ দিন দিন ইয়াবা ও গাঁজা সেবনে আসক্ত হয়ে পড়ছে।
ফলে পরিবার ও সমাজে অশান্তি নেমে আসছে।সচেতন এলাকাবাসীর দাবী বাদলা,মতি ও গেদাকে ক্রসফায়ার দেয়া হলে আলীরটেক ইউনিয়ন হতে মাদক নির্মূল করা সম্ভব হবে।
এলাকাবাসী এ ব্যাপারে পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।